ঢাকা ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৩ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১২:০৩ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ৯, ২০২২
আন্তর্জাতিক ডেস্ক,
ওমিক্রনের বিএ.১ এবং বিএ.২ উপপ্রজাতির সংমিশ্রণ বা রিকম্বিন্যান্ট মিউটেশনের ফলেই করোনার নতুন ধরন এক্সই সৃষ্টি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন ডাব্লিউএইচও’র বিশেষজ্ঞরা। গত সপ্তাহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, নতুন ধরন এক্সই ওমিক্রনের বিএ.২ উপপ্রজাতির তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি সংক্রামক।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, কোভিডের রিকম্বিন্যান্ট মিউটেশন তখনই দেখা দেয় যখন একজন রোগী কোভিডের একাধিক ভ্যারিয়েন্টে সংক্রমিত হয়। এমনকি নতুন এই ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের তুলনায় ১০ গুণ দ্রুত ছড়ায়
নতুন এই ধরন ইতিমধ্যে প্রতিবেশি দেশ ভারতেও ছড়িয়েছে। মহারাষ্ট্র সরকারের স্বাস্থ্য দপ্তর বুধবার জানিয়েছে, মুম্বাইয়ের একজনের শরীরে করোনার নতুন ধরন এক্সই শনাক্ত হয়েছে।
ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের গবেষকরা জানিয়েছেন, গত ১৯ জানুয়ারি ব্রিটেনে প্রথম এই ধরনটি চিহ্নিত হয়। যুক্তরাজ্যে গত ২২ মার্চ পর্যন্ত ৬৩৭ জনের শরীরে ‘এক্সই’ ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে। তবে খুব দ্রুত সংক্রমিত করতে পারলেও এক্সই ভ্যারিয়েন্ট তেমন প্রাণঘাতি নয় বলেই গবেষকরা ধারণা করছেন।
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০ Developed By Agragami HOST