মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার উন্নয়ন মূলক কাজ নিয়ে বাংলা সাহিত্যের এই প্রথম লেখা মোঃ শরিফুল ইসলাম শরীফ এর একক কাব্যগ্রন্থ

প্রকাশিত: ৮:৪৯ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার উন্নয়ন মূলক কাজ নিয়ে বাংলা সাহিত্যের এই প্রথম লেখা মোঃ শরিফুল ইসলাম শরীফ এর একক কাব্যগ্রন্থ

কবি মোঃশরিফুল ইসলাম শরীফ ,১৯৯৯সালের ০৩ ফেব্রুয়ারি, পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার হাটখালী ইউনিয়নের দুড়িয়া গ্রামে, দারিদ্র মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।তার পিতার নাম মো:ওসমান শেখ, মাতার নাম মোছা:শেফালী খাতুন।পাঁচ ভাই বোনের মধ্যে,দুই বোন বড়,এবং তিন ভাইয়ের মধ্যে তিনি বড়।২০১৫সালে বিজ্ঞান বিভাগে কামালপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস,এস,সি পাস করেন।এবং২০১৭ সালে সেলিম রেজা হাবিব ডিগ্রী অর্নাস কলেজে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচ,এস,সি পাস করেন।পরবর্তীতে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজে গণিত বিভাগে মেধা তালিকায় উত্তীর্ণ হয়ে বিএসসি অর্নাস কোর্সে ভর্তি হন।কিন্তুু দারিদ্রতার কারনে পড়ালেখার টাকা যোগাতে না পেরে ভর্তি বাতিল করেন।পরে শহীদ বুলবুল সরকারি কলেজে মেধাতালিকায় উত্তীর্ণ হয়ে B,B,A তে অর্নাসে ভর্তি হন। এবং সেখানে তিনি শিক্ষারত অবস্থায় আছেন।বাড়িতে সংসার চালানোর জন্য তাকে নিজের বাড়ির কাজ এবং পরের বাড়িতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতে হয়।তাই তিনি বাড়িতেই থেকে পড়াশোনা করছেন। লেখার প্রতি ছিল প্রবল আগ্রহ, ক্লাসে তাহার লেখা দেখলে অনেক সময় শিক্ষক ও বন্ধুরা বলতো তুই কবি হলেই ভালো হতো, শিক্ষক এবং বন্ধুরা তাকে কবি বলেই ডাকতেন।রাতে অবসর সময়ে কাব্য ছন্দে দেশ ও মানুষের বাস্তব চিত্র তুলে ধরেন। তিনি বিভিন্ন সাহিত্য সংগঠনের সাথে জড়িত আছেন।

তাহার প্রকাশিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ,কাব্যের রাজ্য (যৌথ),মা আমার স্বর্গ, (যৌথ)৬৪জেলার ৬৪কবির সমন্বয়ে শূন্য দশকের কবি সাহিত্যিক, (যৌথ) কবির ভাষায় বঙ্গবন্ধু,(যৌথ)একশ কবির একশ কবিতা,(যৌথ) ৬৪ জেলার উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় কাব্য ছন্দে শেখ হাসিনা(একক)।কবি অনলাইনে কবিতা লিখে অনেক সম্মাননা অর্জন করেছেন। এবং বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় লিখে থাকেন।তিনি গান,গল্প,কবিতা,নাটক,উপন্যাস,লেখেন,এবং তিনি একটি যন্ত্র আবিষ্কারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। অর্থের অভাবে কবির এগুলো, মেঘে ঢাকা সূর্যের মত লুকিয়ে আছে,আলো ছড়াতে পারছে না।তবুও কবি আশাবাদী তাহার মনের আশা পূরন হবে।কবি সকলের নিকট দোয়া প্রার্থী, সবাই দোয়া করবেন,যেনো তাহার মনের আশাগুলো আল্লাহ পূরন করেন, এবং সদা সত্য পথে থেকে জীবন পরিচালনা করতে পারেন।

আজ আমাদের দেশের সার্বিক উন্নয়নের কথা না বললেই নয়। বিভিন্ন জেলা ভ্রমণ কালে , আমি যখন বাংলাদেশের উন্নয়নের বাস্তবচিত্র দেখি; তখন বিস্মিত হই।মাঝে মাঝে মনে হয় এটা বুঝি আমাদের বাংলাদেশ না।এটা মনে হয় সিঙ্গাপুর,কানাডা,বা ইটালি। বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে উন্নয়নের রোল মডেল।রাস্তা-ঘাট , শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসা সেবা, দারিদ্র্য বিমোচন,কৃষি পোশাক,শিল্প কারখানা,পর্যটন, বৈদেশিক রেমিট্যান্স, তথ্য- প্রযুক্তি এমনকি সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আজ স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠেছে।আর সবকিছুই সম্ভব হয়েছে একমাত্র জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্ব গুণ এবং অসাধারণ উন্নয়ন পরিকল্পনার জন্য।তাই আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার বাস্তব উন্নয়ন মূলক কাজ কাব্য ছন্দে প্রকাশ করি।

সবচেয়ে বড় কথা হলো-
বর্তমান বাংলা সাহিত্যের এক অসাধারণ প্রতিভাবান তরুণ কবি মোঃ শরিফুল ইসলাম ( শরীফ)তার চিন্তা চেতনা ভিন্ন রকম , কিছু করার তীব্র বাসনা বিদ্যমান।”৬৪ জেলার উন্নয়নে অগ্রযাত্রায় কাব্য ছন্দে শেখ হাসিনা”তার এক অনবদ্য সৃষ্টি। আমাদের সবার প্রিয় মাতৃভূমির উন্নয়ন অগ্রগতি নিয়ে এমন অসাধারণ উদ্যোগ কোনো কবি এর আগে গ্রহন করেছে কি না তা জানা নেই; তবে এমন কাব্যগ্রন্থ বাংলা সাহিত্যে এটাই প্রথম-এ কথাটি বলা যায় দ্ব্যর্থহীন ভাষায়।প্রতিটি কবিতায় দেশের প্রতি; দেশের মানুষের প্রতি; মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধু কন্যা, জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কবির অদম্য ভালবাসা অকুণ্ঠ চিত্তে প্রকাশ পেয়েছে। কাব্যগ্রন্থের কবিতা গুলো পড়লে, প্রতিটি জেলার উন্নয়নের আলোকচিত্র চোখের সামনে ভেসে উঠে। তলাবিহীন ঝুড়ির সেই বাংলাদেশ এখন আর নেই। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল;সারা বিশ্বের কাছে এক অপার বিস্ময়।এই সব কিছু সম্ভব হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার সাহসী ও বিচক্ষণ নেতৃত্বের কারণে।তার অভূতপূর্ব সাহসী পদক্ষেপে সারা বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।তাই কবি মোঃ শরিফুল ইসলাম (শরীফ) এর লেখা কাব্যগ্রন্থটি সারা দেশে আলোড়ন সৃষ্টি করতে সক্ষম হবে।
তার এই দূরদর্শী অসাধারণ লেখনী সবার মনে জায়গা করে নিবে, ইনশাআল্লাহ।


মুজিব বর্ষ

Pin It on Pinterest