এতিম-দু¯দর মাছ ভাগ বসালন কর্মকর্তা-কর্মচারী

প্রকাশিত: ৮:০৬ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১১, ২০১৯

এতিম-দু¯দর মাছ ভাগ বসালন কর্মকর্তা-কর্মচারী

মনিরুল ইসলাম রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি মৎস্য অভিযান উদ্ধার হওয়া জাটকা মাছ সাধারণত এতিম ও দু¯দর মাঝ বিতরণ করা হয়। কি সই মাছ ভাগ বসালন এক কর্মকর্তা ও দুই কর্মচারী। ঘটনাটি ঘটছ পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজলায়। জানা গছ, বুধবার দিনভর উপজলার নদ-নদীত মৎস্য বিভাগ, কাস্টগার্ড ও উপজলা প্রশাসন যথভাব অভিযান চালিয় বিভিন নযান থক প্রায় ১০ মণ জাটকা উদ্ধার কর। সই জাটকা বিকল ৪ টায় কাস্টগার্ড রাঙ্গাবালী আউটপাস্ট কার্যালয় বিতরণ করা হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্ত উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়র একাধিক কর্মচারী জানান, মৎস্য অভিযান উদ্ধার হওয়ায় জাটকা বিতরণকালীন উপজলা পরিষদর চয়ারম্যানর কথা বল তার কার্যালয়র অফিস সহায়ক ফরদাউস হাসন ও অফিস সহায়ক মহদী ফয়সাল প্রায় ২০ কজি মাছ নিয় যায়। এছাড়া অভিযান অংশ নওয়া উপজলার প্রশাসনিক কর্মকর্তা শহিদুল ইসলামও একটি ব্যাগ মাছ নিয় ঘনিষ্ঠজনদর মধ্য ভাগবাটায়ারা কর দন। নিজ মাছ নওয়ার বিষয়টি উল্লখ না কর উপজলার প্রশাসনিক কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বলন, ‘উপজলা চয়ারম্যানর কাজর লাকর জন্য অল্প কিছু মাছ ফরদাউস আনছ। তব অতা বশি না, অল্প মাছ নিছ।’ মাছ বিতরণকালীন উপ¯িত থাকা উপজলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়র অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারটর নছার উদ্দিন বলন, ‘উপজলা চয়ারম্যানর স্টাফ আসছিল। ওরা হয়তা কিছু মাছ চয় নিচ, কি ওরা নিয় কি করছ তা বলত পারবা না। বশিরভাগ মাছ এতিমখানা ও পাবলিকক দওয়া হয়ছ। তারা হয়তাবা পাবলিক হিসব চয় নিছ লাইন দাঁড়িয়। ওখানতা যারা ছিল, সকলকই মাছ দওয়া হয়ছ। সকলক ৪ পিস কর মাছ দিছ।’ কাস্টগার্ড রাঙ্গাবালী আউটপাস্টর কটিনজট কমান্ডার মা. হারুন অর রশিদ বলন, ‘বিভিন নযান থক ১০মণ মাছ আমরা উদ্ধার করা হয়ছ। গরীব-মিসকিনদর দওয়া হয়ছ, তারা হয়তা সখান দাঁড়িয় এক দড় কজি নিছ হয়তা।’ উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা মা. মাশফাকুর রহমান বলন, ‘বিষয়টি আমি শুনছি। ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। খাঁজখবর নিয় ব্যব¯া নিব।’


মুজিব বর্ষ

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

Pin It on Pinterest