শুশা শহরে ২৮ বছর পর আজানের ধ্বনি | আলোকিত সময় | আন্তর্জাতিক ডেস্ক | নাগোর্নো ও কারাবাখ অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ শহর শুশায় ২৮ বছর পর আজানের ধ্বনি শোনা গেছে। আজাইবাইজানের একজন সৈন্য সেখানকার বিখ্যাত ইউখারি গোভার আঘা মসজিদের মিনারে ওঠে আজান দিয়েছেন এমন একটি ভিডিও সামনে এসেছে। সম্প্রতি শুশা শহরটি আজারবাইজানের নিয়ন্ত্রণে আসে। তুর্কি সংবাদ সংস্থা আদাদোলু অ্যাজেন্সি জানায়, ১৯৯২ সালের ৮ মে আর্মেনিয়া সেনাবাহিনী শুশা অঞ্চলটি দখল করে নেয়। নাগোর্নো ও কারাবাখের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এলাকা শুশা। আন্তর্জাতিকভাবে এটি আজারবাইজানের বলে স্বীকৃতি ছিল। গত ৮ নভেম্বর আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ ঘোষণা দেন, শুশা নগর আর্মেনিয়া থেকে স্বাধীনতা লাভ করেছে। দীর্ঘ ২৮ বছর পর শুশায় আজান শোনা যাবে। গত ১০ নভেম্বর রাশিয়ার মধ্যস্থতায় আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে যুদ্ধ বন্ধের চুক্তি হয়। চুক্তির পর ইলহাম আলিয়েভ জানান, কোনো রক্তপাত ছাড়াই আজারবাইজান তাদের নাগোর্নো ও কারাবাখ অঞ্চল ফেরত পাবে। এর আগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে আর্মেনিয়ার সেনাবাহিনী ও আজারবাইজান সেনাবাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। দুই দেশের সংঘাতের মূলে ছিল নাগোর্নো ও কারাবাখ অঞ্চল।

প্রকাশিত: ২:৫০ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১৬, ২০২০

শুশা শহরে ২৮ বছর পর  আজানের ধ্বনি |  আলোকিত সময় | আন্তর্জাতিক ডেস্ক |   নাগোর্নো ও কারাবাখ অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ শহর শুশায় ২৮ বছর পর আজানের ধ্বনি শোনা গেছে। আজাইবাইজানের একজন সৈন্য সেখানকার বিখ্যাত ইউখারি গোভার আঘা মসজিদের মিনারে ওঠে আজান দিয়েছেন এমন একটি ভিডিও সামনে এসেছে। সম্প্রতি শুশা শহরটি আজারবাইজানের নিয়ন্ত্রণে আসে। তুর্কি সংবাদ সংস্থা আদাদোলু অ্যাজেন্সি জানায়, ১৯৯২ সালের ৮ মে আর্মেনিয়া সেনাবাহিনী শুশা অঞ্চলটি দখল করে নেয়। নাগোর্নো ও কারাবাখের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এলাকা শুশা। আন্তর্জাতিকভাবে এটি আজারবাইজানের বলে স্বীকৃতি ছিল। গত ৮ নভেম্বর আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ ঘোষণা দেন, শুশা নগর আর্মেনিয়া থেকে স্বাধীনতা লাভ করেছে। দীর্ঘ ২৮ বছর পর শুশায় আজান শোনা যাবে। গত ১০ নভেম্বর রাশিয়ার মধ্যস্থতায় আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে যুদ্ধ বন্ধের চুক্তি হয়। চুক্তির পর ইলহাম আলিয়েভ জানান, কোনো রক্তপাত ছাড়াই আজারবাইজান তাদের নাগোর্নো ও কারাবাখ অঞ্চল ফেরত পাবে। এর আগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে আর্মেনিয়ার সেনাবাহিনী ও আজারবাইজান সেনাবাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। দুই দেশের সংঘাতের মূলে ছিল নাগোর্নো ও কারাবাখ অঞ্চল।

শুশা শহরে ২৮ বছর পর
আজানের ধ্বনি |

আলোকিত সময় |
আন্তর্জাতিক ডেস্ক |

নাগোর্নো ও কারাবাখ অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ শহর শুশায় ২৮ বছর পর আজানের ধ্বনি শোনা গেছে। আজাইবাইজানের একজন সৈন্য সেখানকার বিখ্যাত ইউখারি গোভার আঘা মসজিদের মিনারে ওঠে আজান দিয়েছেন এমন একটি ভিডিও সামনে এসেছে। সম্প্রতি শুশা শহরটি আজারবাইজানের নিয়ন্ত্রণে আসে।


তুর্কি সংবাদ সংস্থা আদাদোলু অ্যাজেন্সি জানায়, ১৯৯২ সালের ৮ মে আর্মেনিয়া সেনাবাহিনী শুশা অঞ্চলটি দখল করে নেয়। নাগোর্নো ও কারাবাখের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এলাকা শুশা। আন্তর্জাতিকভাবে এটি আজারবাইজানের বলে স্বীকৃতি ছিল। গত ৮ নভেম্বর আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ ঘোষণা দেন, শুশা নগর আর্মেনিয়া থেকে স্বাধীনতা লাভ করেছে। দীর্ঘ ২৮ বছর পর শুশায় আজান শোনা যাবে।


গত ১০ নভেম্বর রাশিয়ার মধ্যস্থতায় আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে যুদ্ধ বন্ধের চুক্তি হয়। চুক্তির পর ইলহাম আলিয়েভ জানান, কোনো রক্তপাত ছাড়াই আজারবাইজান তাদের নাগোর্নো ও কারাবাখ অঞ্চল ফেরত পাবে। এর আগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে আর্মেনিয়ার সেনাবাহিনী ও আজারবাইজান সেনাবাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। দুই দেশের সংঘাতের মূলে ছিল নাগোর্নো ও কারাবাখ অঞ্চল।


মুজিব বর্ষ

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

Pin It on Pinterest