ঢাকা ১৯ মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১১:৩১ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ১৮, ২০২১
গোলাম মোস্তফা খান,খুলনা।
আসছে খুলনা জেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে দাকোপ উপজেলাধীন ১ ও ২ নং ওয়ার্ডে সম্ভাব্য প্রার্থীদের জোর তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে। কেউ কেউ এ পুজায় মন্ডপে মন্ডপে ঘুরে ঘুরে দোয়া আশির্বাদ চেয়েছেন মুরুব্বী ও ভোটারদের কাছে।
প্রার্থীদের মধ্যে ৮০ দশকের একজন তুখোড় ছাত্রনেতা সিনিয়র আওয়ামীলীগনেতা অথবা তার ভাই ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, জেলা যুবলীগনেতা আফজাল হোসেন খান,জেলা পরিষদ বর্তমান সদস্য কবীর হোসেন খান, বিশি ষ্ঠ যুবলীগনেতা জাহিদুর রহমান মিলটন। এ ছাড়া চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগনেতা শেখ আব্দুল কাদেরের নামও শোনা যাচ্ছে।এদিকে উপজেলা চেয়ারম্যানের ছেলে মহিউদ্দিন খানও
চেয়ারম্যান জালালউদ্দিন গাজীর পুত্র সাইফুল ইসলাম প্রার্থী হতে পারে বলে আলোচনা চলছে। তবে ভোটার ও সাধারন জনগন ত্যাগিদের প্রার্থী হিসাবে দেখতে চাচ্ছে বিশেষ করে আন্দোলন সংগ্রামে যারা সবসময় মাঠে ছিলেন। যারা বিগত যুগ যুগ দলের জন্য নিবেদিত, মাঠে ময়দানে দলের জন্য অবদান রেখেছেন এবং এখনও দলের নিবেদিত প্রাণ। আবার টাকাওয়ালা কেউ হুট করে দাড়িয়ে ভোটারদের টাকায় কিনে জেতার পরিকল্পনায় রয়েছে বলে অনেকের ধারনা। তবে এবার সেটা এলাকাবাসি তথা ভোটাররা কোন ভাবেই মানবে না বলে মতামত ব্যাক্ত করে চলেছেন। ওদিকে ২ নং ওয়ার্ড বাজুয়া এলাকায় এ পর্যন্ত ২ জন প্রার্থীর নাম খুব জোরে সোরে জানা চাচ্ছে প্রার্থী ২জনই সাবেক চেয়ারম্যান। ইনারা হচ্ছেন আওয়ামীলীগনেতা সরজিত কুমার রায় ও সনজয় কুমার মোড়ল। ২ জনই খুবই দক্ষ ও যোগ্য প্রার্থী বলে সকলে মনে করছে। এ বিষয় অভিজ্ঞজনেরা বলছেন প্রার্থী যেই
হোক না কেন এলাকার সাবেক এমপি, খুলনা জেলা আওয়ামীলীগনেতা ননী গোপাল মন্ডল,সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শেখ আবুল হোসেন, আওয়ামীলীগনেতা অসিত বরন সাহা,এ্যাডঃ জিএম কামরুজ্জামান,চেয়ারম্যান শেখ যুবরাজ সহ সিনিয়রনেতারা যে দিকে যার পক্ষে সিগনাল দিবেন তাদের জয়লাভের সম্ভাবনা বেশি থাকবে।টাকায় এবার কাজ হবে না।শেষ পর্যন্ত টাকা যাবে পানিতে। এমনটাই অভিমত অনেকের কারন বিগত ইউপি নির্বাচন থেকে নির্বাচনের ধরন পরিবর্তন হয়েছে।
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০ Developed By Agragami HOST