মারুফার চক্রান্তে ১৬ বছরের আবিয়ান ও জহিরের জিবন ধংস।

প্রকাশিত: ২:৩৮ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৯, ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টারঃ বিয়ের প্রলোবনে ছেলেদের ফাঁসিয়ে টাকা কামানো মা মেয়ের পেশা। কাল গেছে কলিতে মায়ের চক্রান্তে ১৬ বছরের আবিয়ানকে মেয়ের সাথে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টায় বিগত ছয় মাস যাবত মা-মেয়ে মারুফাকে ছেলে আবিয়ানের পিছনে লেলিয়ে দিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়িয়ে ওঠায় মা ফাহিমা। অবষেশে বয়স কম হওয়ায় বিয়া দিতে না পেরে ভুয়া ধর্শন মামলা দিয়ে জেলে পাঠায় আবিয়ানকে। এলাকার সূত্রে জানা যায় মারুফা বিভিন্ন ছেলের সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠিয়ে বিয়ের চাপ দিয়ে বিয়ে করতে বলে বিয়ে না করলেই মামলা দিয়ে জেলে পাঠায়। জহিরুল ইসলামের সাথে মারুফা প্রেমের সম্পর্ক করে পালিয়ে বিয়ে হয় পরে ছেলে জহিরের কাছে মারুফা ৫ লাখ টাকা দাবি করে টাকার চাপ দিতে থাকে টাকা না দিলে জহিরকে গত ২/৭/২০১৮ ইং তারিখ ভুয়া মামলা দিয়ে ফাসিয়ে দেয় মামলা নং ৪২৩৯ (৫) ৫ মামলাটি চলমান থাকা অবস্থায় মারুফা আবিয়ান নামের আরেক ছেলেকে সাথে প্রেমের অভিনয় শুরু করে বিয়ের অনেক চেষ্টা করেও ছেলের বয়স কম হওয়ায় ও ছেলের বাবা-মা বিয়ে দিতে না চাইলে মারুফা বিয়ে করতে না পেরে গত ১৮/৮/ ২০২৩ ইং তারিখ আবিয়ানকে ভুয়া ধর্ষণ মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠায় মামলা নং ৪৩৭১(৫)৮। এ বিষয় ছেলের বাবা মাকসুদুর রহমান জানান আমার ছেলে সাথে মারুফার প্রেমের সম্পর্ক জানতে পেরে তাকে তার সাথে না মেষার জন্য বলা হয় এতে মেয়ের মা ক্ষিপ্ত হয়ে আমার স্বজন যারা তাদের ছেলেকে খোজার জন্য তাদের সাথে যোগাযোগ করলে তাদেরকে হামলা দিয়ে হয়রানি করার হুমকি দেয়। আবিয়ান বিয়ে করবে বলে বাসা ছেড়ে মারুফাদের বাসায় চলে যায়। আবিয়ানের বাবা গত ১৫/০৭/২০২৩ তারিখ মোঃপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন সাধারন ডাইরি নং ১১৩৮। এ বিষয়ে ছেলের বাবা গত ১৬/০৮/২০২৩ তারিখ মোঃপুর থানায় আরেকটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন সাধারন ডাইরি নং ১২৫৯।


আবিয়ানের বাবা জানায় মামলাটি মিটিয়ে ফেলার জন্য মারুফার মা তাকে ৩ লক্ষ টাকা দাবি করে টাকা দিলে মামলা উঠিয়ে নেবে বলে মাহারুফার মা প্রস্তাব দেন । সূত্র মতে মারুফার আরেক শিকার জহিরুল জানান মারুফা আমাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ে করে আমাকে ও আমার বাবার নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসিয়ে দেয় আমার বাবাকে জেল খাটায় জহিরুলের বাবা আঃ রশিদ জানান আমার ছেলের সাথে প্রেম করে বিয়ে করে এই মেয়ে বিভিন্ন ছেলের সাথে ফষ্টিনষ্টি করিয়া বেড়ায় আঃ রশিদের এর কাছে মেয়ের মা ফাহিমা ৫ লক্ষ টাকা দাবি করে আপনারা টাকা দিলে আপস করিয়া মালা উঠাইয়া নেবে বলে প্রস্তাব দেন। এ বিষয়ে মারুফার মা ফাহিমা আক্তারের সাথে দৈনিক পত্রিকার প্রতিনিধি যোগাযোগ করলে তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এ বিষয়ে জহিরুল এর বাবা ও আবিয়ানের বাবা উভয় জানান মাহামুদার আত্মীয় উকিলকে দিয়ে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেবে বলে হুমকি দেয় এবং মোহাম্মদপুর থানার বিভিন্ন নেতাকে দিয়ে মেরে হাত-পা ভেঙে ফেলার হুমকি দেয়। দুই দুইবার থানায় সাধারন ডাইরি হওয়ার পরেও কেন ধর্শন মামলা নেওয়া হল এ ব্যাপারে মোহাম্মদপুর থানার এস আই আব্দুর রশিদ সরকার জানান সাধারণ ডায়রির বিষয় আমি জানিনা তবে মামলা তদন্তাধীন আছে।


মুজিব বর্ষ

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

Pin It on Pinterest