হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর যখন আঘাত এসেছে আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীরা তখনই পাশে দাড়িয়েছে- কানতারা খান

প্রকাশিত: ৩:৪২ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২৪, ২০২৩

হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর যখন আঘাত এসেছে আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীরা তখনই পাশে দাড়িয়েছে- কানতারা খান

কাজী ওহিদ-গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি-
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ- কমিটির সদস্য ও সুচিন্তা বাংলাদেশের যুগ্ম আহবায়ক কানতারা খান বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনার ওপর ভিত্তি করে “৭২-এর সংবিধান রচিত হয়েছিল। কিন্তু “৭৫-এ বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে দেশকে পাকিস্থান বানানোর অপচেস্টা শুরু হয়। তিনি আরোও বলেন,দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা সব সময় রয়েছে এবং ভবিষ্যতে থাকবে। কানতারা খান বলেন,জাতির পিতার ডাকে ছাড়া দিয়ে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়ে জাতি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব শ্রেণির মানুষ একসঙ্গে যুদ্ধ করেই এদেশকে স্বাধীন করেছে। কিন্তু “৭৫ এর জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর যে অসাম্প্রদায়িক নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল তা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এক সময়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর অকথ্য অত্যাচার নির্যাতন হয়েছে। বিশেষ করে ৯২ সালে পর ২০০১ সালে এবং এরপরে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর বার বার আঘাত এসেছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর যখন আঘাত এসেছে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা তখনই পাশে দাড়িয়েছে। কানতারা খান আরো বলেন, এদেশের জনগণ উদারমনা এবং সব সময় অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী বলে আমাদের শ্লোগান ধর্ম যার যার, উৎসব সবার ঠিক এই ভাবেই আমরা সবাই উৎসব পালন করে যাচ্ছি। গত ২৩ অক্টোম্বর মুকসুদপুর পৌরসভার সদর বাজার সার্বজনীন কালী মন্দিরে পূজামন্ডপে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ- কমিটির সদস্য ও সুচিন্তা বাংলাদেশের যুগ্ন আহবায়ক কানতারা খান এসব কথাগুলো বলেছেন।
আওয়ামীলীগ নেত্রী কানতারা খান তার পিতা মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি” নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জ-১ আসন মুকসুদপুর ও কাশিয়ানী উপজেলায় ২১ অক্টোম্বর হতে ২৪ অক্টোম্বর ৪দিন ব্যাপী বিভিন্ন পূজামন্ডপে পরিদর্শন করেছেন। যে পূজামণ্ডপ গুলো তিনি পরিদর্শন করেছেন সেগুলো হলেন পশারগাতী বাহিরবাগ কোমল কান্তি ঘোষ বাড়ী, শিমুলশুর দূর্গা মন্দির, উজানী মহাখালী ,বহুগ্রাম দুর্বাসুর মন্দির,খান্দারপাড়া বাজার সার্বজনীন কালি মন্দির, বাটিকামারী উত্তরপাড়া ঘোষ বাড়ী,দিগনগর বাগাদিয়া, মহারাজপুর পূজামন্ডপ, কাশালিয়া খালকুলা সার্বজনীন কালি মন্দির, ভাবড়াসুর কালিনগর মেলা,কলিগ্রাম সার্বজনীন কালি মন্দির ও জলির পাড় সার্বজনীন কালি মন্দির। এছাড়া কাশিয়ানী উপজেলার জিকাবাড়ী,কুমরীয়া বাজার মন্দির,ভাধুলিয়া লিলির বাড়ী,পুরুলিয়া মালাকার বাড়ী,জয়নগর বাজার ও কাশিয়ানী বাজার সার্বজনীন কালি মন্দির।


মুজিব বর্ষ

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

Pin It on Pinterest