ঢাকা ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৫ আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১১:২৩ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১০, ২০২২
মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিপ্রবি প্রতিনিধি (দিনাজপুর)।
দুর্নীতি প্রতিরোধে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুশাসন বিষয়ক আন্তঃহল বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২২ ফাইনাল বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তাজউদ্দীন আহমেদ হল।
শনিবার (১০ ডিসেম্বর) বিকাল ৪ টায় ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের আয়োজনে ও ডিবেটিং সোসাইটি অব এইচএসটিইউ এর সহোযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়াম-২ তে বিতর্ক প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠানিত হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. কামরুজ্জামান , প্রক্টর প্রফেসর ড. মামুনুর রশীদ ও ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন রাসেল (ভারপ্রাপ্ত), তাজউদ্দীন আহমেদ হলের হল সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন, ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের হল সুপার রোজিনা আক্তার লাকি, বিশ্বিবদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।
ফাইনাল বিতর্কের প্রস্তাব ছিলো “এই সংসদ দূর্নীতি প্রতিরোধে শিষ্টের অধিক লালন না করে দুষ্টের অধিক দমন করবে”।
সরকার দল শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের হয়ে বিতর্ক করেন খাইরুন্নেসা তাকিয়া, নাহিদা সুলতানা ও কেয়া সুলতানা। বিরোধী দল তাজউদ্দীন আহমেদ হলের হয়ে বিতর্ক করেন মোঃ ইমু রহমান, সাফিয়াল মুনতাসির সাদি ও ইশিতিয়াক কবির। বিতর্কে ৫ জন বিচারকের মূল্যায়নে ৩-২ ব্যালটে বিজয় লাভ করে তাজউদ্দীন আহমেদ হল এবং শ্রেষ্ঠ বক্তা হয় শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের বিতার্কিক কেয়া সুলতানা।
উক্ত বিতর্ক প্রতিযোগিতায়
স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেন ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জুয়েল আহমেদ সরকার, বিচারক হিসেবে ছিলেন অধ্যাপক ড. মোছাঃ নুর ই নাজমুন নাহার, সহকারী অধ্যাপক মোঃ সাইফুদ্দিন দুরুদ, সহকারী অধ্যাপক সুব্রত কুমার প্রামাণিক, প্রভাষক মেহেদী হাসান।
এর আগে শুক্রবার (৯ ডিসেম্বর) হাবিপ্রবির ৮ টি হল থেকে মোট ১২ টি দলের মধ্যে প্রাথমিক রাউন্ড, কোয়ার্টার ফাইনাল ও সেমিফাইনাল বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, এদিন মুজিব কন্ঠে মুক্তি শীর্ষক পাবলিক স্পিকিং (ইংরেজি) ও বারোয়ারি (বাংলা) বিতর্কের চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০ Developed By Agragami HOST