ঢাকা ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৭:৫৮ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২১, ২০২০
গোলাম মোস্তফা খান,খুলনা। দাকোপে নানা শ্রেণীর চোরাকারবারিদের দৌরাত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে। এলাকাবাসির অভিযোগ কিছু চিহ্নিত ব্যক্তি আছে যারা চাল চুরি করে বিক্রি করার জন্য সদা সুযোগে থাকে। তাই সেটা পরিষদের হোক,এনজিওর হোক,ধর্মীয় বরাদ্দ হোক বা যে কোন ধরনের উন্নয়নমুলক প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ হোক। আর এ চোরাই চাল কেনার লোকও সবসময় রেড়ি। প্রযোজনে এ্যাডবান্স লক্ষ লক্ষ টাকা এ সকল চোরাকারবারিরা জনপ্রতিনিধিদের দিয়ে থাকে,দিয়েও আসছে যুগ যুগ। ২ পক্ষই সময় অপরাধী এদের বিরুদ্ধে অচিরেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এদের চিহ্নিত করতে হবে।না হলে এলাকার সার্বিক উন্নয়ন মুলুক কাজ ব্যাহত হবে।এলাকায় বেশ কয়েকজন ইউপি সদস্য,সমাজকর্মীর সাথে আলাপ করলে জানান বালি ভরাটের জন্য বরাদ্দ চাল তো কাজের আগেই অর্ধেকের বেশি বিক্রি হয়ে যায়।
আর অবৈধভাবে বালি তোলার কাজ তো দিবারাত সকল ইউনিয়ন সহ প্রশাসনের নাকের ডগায় চলে থাকে,চলছে সারাবছর। বালি না তুললে উন্নয়নমুলক কাজ ব্যাহত হতে পারে এমন একটা মিথ্যা অজুহাতে ক্ষেত্রবিশেষে বালি তুলে পুকুর চুরি হয়েছে ইতিমধ্যে এমন অভিযোগ সয়ং কয়েকজন সরকারি চাকরিজীবী ও ইউপি সদস্যদের।শুধু বালি না নদীতেও প্রতিরাতে বাজুয়া, চুনকুড়ি,পশুর নদীতে লক্ষ লক্ষ টাকার চোরাই কারবার বেশ জমজমাট হয়ে উঠেছে বরে সাধারন ব্যবসায়ীদের অভিযোগ। দেখার কেউ নেই বলে সাধারন মানুষের মন্তব্য।
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০ Developed By Agragami HOST