ঢাকা ২৯ মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৩:১৩ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৫, ২০২০
চৌধুরী নুপুর নাহার তাজ
বিশেষ প্রতিনিধি
৭৫ এর ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্ব-পরিবারে হত্যা এবং ৩ নভেম্বর জেলখানায় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা একই সূত্রে গাঁথা। একই খুনিচক্র ঠান্ডা মাথায় এ হত্যাকান্ডগুলো পরিচালনা করেছে। আওয়ামী লীগকে তথা দেশকে নেতৃত্ব শূন্য করতেই পরিকল্পিতভাবে একাত্তরের পরাজিত শক্তি এ হত্যাকান্ড ঘটায়। পরবর্তীতে সালাম দিয়ে ক্ষমতায় আসে মেজর জিয়াউর রহমান। যার হাত ছিল এসব হত্যাকান্ডের রক্তে রঞ্জিত। তারপর আবার ক্ষমতায় আসে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এরাই ছিল এসব হত্যাকান্ডের কুশীলব।
শোকাবহ জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে ৪ নভেম্বর বুধবার বাসুনিয়াপট্টিস্থ দলীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ তাঁতী লীগ দিনাজপুর জেলা ও শহর শাখা আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফারুকুজ্জামান চৌধুরী মাইকেল উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। দিনাজপুর জেলা তাঁতী লীগের আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম আলালের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব শামসুল হুদা শান্তর সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ রফিকুল ইসলাম, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক চিরিরবন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম তারেক, সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল আলম রবু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সোহেল হোসেন, শহর তাঁতী লীগের যুগ্ম আহবায়ক আকবর আলী, চিরিরবন্দর উপজেলা তাঁতী লীগের আহবায়ক লুৎফর রহমান বিদ্যুৎ, খানসামা উপজেলা তাঁতী লীগের সদস্য সচিব মাসুদ রানা, ৯নং ওয়ার্ড সভাপতি আজগর আলী, পার্বতীপুর উপজেলা তাঁতী লীগের প্রস্তাবিত আহবায়ক শেখ গোলাম মোস্তফা প্রমুখ।
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০ Developed By Agragami HOST