দকোপের তরমুজ চাষ মানে সোনার খনি।

প্রকাশিত: ১১:০২ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ২১, ২০২১

দকোপের তরমুজ চাষ মানে সোনার খনি।

গোলাম মোস্তফা খান। দাকোপ।

দীর্ঘ ২০/২৫ বছর যাবৎ বাগদা চিংড়ি চাষে এত বেশি লাভ হতো এলাকার মানুষ চিংড়িকে সাদা সোনার সাথে তুলনা করতো।তখন চিংড়ি চাষ করে অল্প দিনে বহু পরিবার কোটিপতি বনে গিছিলো,তবে চিংড়ি ব্যবসায় প্রভাবশালিরাই বেশি লাভবান হতো।সেই দীর্ঘকালের চিংড়ির চাষে লাভ কে হার মানিয়ে এখন তরমুজ চাষ কয়েকগুন বেশি লাভে অবস্থান করছে এবং গরীব,নিন্মমধ্যেবিত্ত শ্রেণী বেশি তরমুজ চাষ করছে। তখন চিংড়ি সাদা সোনা নামে খ্যাত ছিল। দাকোপকে সাদা সোনার খনি বলা হতো সে সময় ।


এখন তরমুজ চাষে বিঘায় আড়াই মাসে লাভ লক্ষ টাকা। কোন কোন জমিতে তারও বেশি।তাহলে তরমুজ কে এখন কি বলবো।কোন ব্যবসার সাথে তুলনা করা যায় বিশেষজ্ঞরা কি বলবেন ? উল্লেখ্য পানির হাহাকারের মাঝে তরমুজ বড় না হলেও অন্যান্য বছরের বড় সাইজের তরমুজের চেয়েও অনেক বেশি দামে ছোট তরমুজ রমজানের শুরু এবং অত্যাধিক গরমের কারনে বেশি দামে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে বলে চাষিরা জানান।এলাকার অধিকাংশ চাষিরা এত বেশি মুল্য পাওয়ায় খুব খুশি। তবে একটু বৃষ্টি হলে দেশের মধ্যে দাকোপে রেকর্ড সৃষ্টি হতো।পাশাপাশি বটিয়াঘাটা উপজেলায়ও এবার ব্যাপক তরমুজ চাষ হয়েছে। এদিকে দালাল শ্রেণী নানা পরিচয় দিয়ে চাষি ও বহিরাগত ফড়িয়াদের নানা রকম ভয় দেখিয়ে
বিক্রিত জমির বিঘা প্রতি হাজার হাজার টাকা তোলা তুলছে বলে অনেক কৃষক অভিযোগ করেছে।


মুজিব বর্ষ

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

Pin It on Pinterest