ঢাকা ২৯ মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১২:০৪ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ৬, ২০২০
কুলছুম বিনতে আরোহী
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি…
খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা হাসপাতাল, নিয়ে,
কিছু কথা বলতে চাই, বিশেষ করে, বর্তমানে, খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতালে
যে করোনা ওয়ার্ড আছে
যে করোনা ওয়ার্ডএ রোগিদের রাখা হয় তারা কতটুকু সেবা পাচ্ছে?এবং ডাক্তার নার্স যারা আছে, তারা, কতটুকু সেবা দিচ্ছে, সেটাকি কেউ খবর নিচ্ছেন?
আসলেই দুঃখ জনক এবং কষ্টের বিষয়, কারণ আমি নিজেই ছিলাম আমিই যানি কতটুকু সেবা দিচ্ছে করোনা ওয়ার্ডে থাকা রোগিদের
আমি যে ধরনের সেবা দেখেছি এবং পেয়েছি,
তা আমি বলে বুঝাতে পারবোনা,
আমার কথা হচ্ছে, করোনা ওয়ার্ডে যদি রোগী নিয়ে যায় তারাকি আসলেই পঁচে যায়?
ডাক্তার নার্সদের কি ঐ করোনা ওয়ার্ডে প্রবেশ করা নিষেধ , শুধু ২৪ ঘন্টার মধ্য সকাল ১০ টার দিকে একজন ডাক্তার গিয়ে খোঁজ খবর নিতে আসে সুদু মাএ ৫ মিনিটের জন্য, আর কনো খবর নাই,
আর যদি রোগির কোন সমেস্যা দেখা দেয় তাহলে রোগি নিজেই গিয়ে ডাক্তার কে বলে,আমার এ সমেস্যা হচ্ছে, তাও আবার প্রায় ১৫/২০ ফুট দুরত্ব রেখে বলতে হয়
তারপর ডাক্তার বলে সকালে ডাক্তার আসলে আপনার কি,কি সমেস্যা তা বলিয়েন,
আপাতত কিছু ঔষধ পাটাচ্ছি আপনি যান।
১০ মিনিট পর একটা আওয়াজ আসে, অমুক কে,
তখন রুমথেকে আওয়াজ দি আমি তখন, বলে ঐ খানে দারান এ ঔষধ গুলো, এ,এ সময় খাবেন, এ বলে ঔষধ গুলো ছুরে মারে, তা না হলে ২০/২৫ ফুট দুরে রেখেদিয়ে বলে, এগুলো নিয়ে যান।
আসলেই তখন খুবেই খারাপ লাগে নিজেকে, যাই হোক, মাথাটা নিচু করে ঔষুধ গুলো নিয়ে রুমে, ঢুকি, তারপর আমার আশেপাশে থাকা রোগিগুলো আমাকে হেঁসে হেঁসে বলে কেনো আসছেন এখানে, বাসায় থেকে চিকিৎসা নিতেন, এখানে মানুষ আসে, যত তাড়াতাড়ি পারেন এখান থেকে চলে যাওয়ার, ব্যবস্থা করেন,আমার পুলিশের চাকরি করি বলে এখানে আছি, বাড়ি যদি এখানে হতো তাহলে অনেক আগেই চলে যেতাম।
এ হলো খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডের, অবস্থা।
খাগড়াছড়ি পৌরসভার মাননীয় মেয়ের মহোদয়কে এ বিষয় টি দেখার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ রইল।
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০ Developed By Agragami HOST